- প্রকাশিত : ২০২১-০১-১০
- ২৩১৭ বার পঠিত
-
নিজস্ব প্রতিবেদক
নাটোরের সিংড়ায় একটি বাস আগুন দিয়ে পুড়িছে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার রাত ১টার দিকে উপজেলার চৌগ্রাম বাসষ্ট্যান্ডে নাটোর-বগুড়া মহাসড়কে এ ঘটনা ঘটে। রোববার সকাল নয়টার দিকে এ ঘটনায় নাটোর-বগুড়া মহাসড়ক অবরোধ করে প্রতিবাদ সভা করেছে মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
ক্ষতিগ্রস্ত বাস মালিক ও শ্রমিক সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে ‘সিংড়া এলিট’ পরিবহনের একটি বাস চৌগ্রাম বাসষ্ট্যান্ডে রেখে বাড়িতে খাবার খেতে যান চালক ও হেলপার। হঠাৎ রাত ১টার দিকে বাসের মধ্যে আগুনের ধোয়া দেখতে পান সিংড়া থানার টহল পুলিশের একটি দল। বিষয়টি ৯৯৯ এ ফোন করে জানানো হলে সিংড়ার ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌছে আগুন নিভিয়ে ফেললেও বাসের ইঞ্জিনসহ ভেতরের সম্পূর্ণ অংশ পুড়ে যায়। এ ঘটনায় রোববার সকালে চৌগ্রাম এলাকায় মহাসড়ক অবরোধ করে প্রতিবাদ সভা করেন সিংড়ার মালিক-শ্রমিক সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
নাটোর মটর মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাসান ইমাম বলেন, বাস পুড়ে যাওয়ায় শুধু একজন মালিকই ক্ষতিগ্রস্ত হননি। চালক, সুপারভাইজার, হেলপারসহ কয়েকজন কাজ হারিয়েছেন। ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের পাশেই বাসটি আগুনে পুড়লেও ফায়ার কর্মীদের বাসটি রক্ষায় অবহেলা দেখিয়েছেন বলে তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তিনি এ ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত বিচার দাবি করেন।
ক্ষতিগ্রস্ত বাস মালিক আনোয়ার হোসেন বাবু জানান, বাসটি আগুনে পুড়ে যাওয়ায় তার প্রায় দশ লক্ষাধিক টাকা ক্ষতি হয়েছে। এতে তিনি পথে বসে গেছেন। থানায় সাধারণ ডায়েরির করার প্রস্ততি নিয়েছেন বলেও জানান তিনি।
সিংড়া ফায়ার সার্ভিসের ইনচার্জ মতিউর রহমান জানান, ঘটনাটি তার স্টেশনের পাশে হলেও আগুন বাসটিতে ছড়িয়ে পড়ার পর তিনি জানতে পেরেছেন। কারণ সরাসরি তার স্টেশনে ফোন না দিয়ে ৯৯৯ এ ফোন করা হয়েছে। সেখান থেকে নাটোর ফায়ার স্টেশন, পরে সিংড়ার স্টেশনে ফোন করা হয়েছে। এতে বেশ কিছু সময় অপচয় হয়েছে। ফলে পুরো গাড়িতেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে।
সিংড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নুরে আলম সিদ্দিকী জানান, এ বিষয়ে রোববার বিকেল পর্যন্ত থানায় কেউ কোনো অভিযোগ করেননি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ক্ষতিগ্রস্ত বাস মালিক ও শ্রমিক সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে ‘সিংড়া এলিট’ পরিবহনের একটি বাস চৌগ্রাম বাসষ্ট্যান্ডে রেখে বাড়িতে খাবার খেতে যান চালক ও হেলপার। হঠাৎ রাত ১টার দিকে বাসের মধ্যে আগুনের ধোয়া দেখতে পান সিংড়া থানার টহল পুলিশের একটি দল। বিষয়টি ৯৯৯ এ ফোন করে জানানো হলে সিংড়ার ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌছে আগুন নিভিয়ে ফেললেও বাসের ইঞ্জিনসহ ভেতরের সম্পূর্ণ অংশ পুড়ে যায়। এ ঘটনায় রোববার সকালে চৌগ্রাম এলাকায় মহাসড়ক অবরোধ করে প্রতিবাদ সভা করেন সিংড়ার মালিক-শ্রমিক সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
নাটোর মটর মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাসান ইমাম বলেন, বাস পুড়ে যাওয়ায় শুধু একজন মালিকই ক্ষতিগ্রস্ত হননি। চালক, সুপারভাইজার, হেলপারসহ কয়েকজন কাজ হারিয়েছেন। ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের পাশেই বাসটি আগুনে পুড়লেও ফায়ার কর্মীদের বাসটি রক্ষায় অবহেলা দেখিয়েছেন বলে তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তিনি এ ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত বিচার দাবি করেন।
ক্ষতিগ্রস্ত বাস মালিক আনোয়ার হোসেন বাবু জানান, বাসটি আগুনে পুড়ে যাওয়ায় তার প্রায় দশ লক্ষাধিক টাকা ক্ষতি হয়েছে। এতে তিনি পথে বসে গেছেন। থানায় সাধারণ ডায়েরির করার প্রস্ততি নিয়েছেন বলেও জানান তিনি।
সিংড়া ফায়ার সার্ভিসের ইনচার্জ মতিউর রহমান জানান, ঘটনাটি তার স্টেশনের পাশে হলেও আগুন বাসটিতে ছড়িয়ে পড়ার পর তিনি জানতে পেরেছেন। কারণ সরাসরি তার স্টেশনে ফোন না দিয়ে ৯৯৯ এ ফোন করা হয়েছে। সেখান থেকে নাটোর ফায়ার স্টেশন, পরে সিংড়ার স্টেশনে ফোন করা হয়েছে। এতে বেশ কিছু সময় অপচয় হয়েছে। ফলে পুরো গাড়িতেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে।
সিংড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নুরে আলম সিদ্দিকী জানান, এ বিষয়ে রোববার বিকেল পর্যন্ত থানায় কেউ কোনো অভিযোগ করেননি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
